Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб ‍Solar eclipse ।। সূর্য গ্রহণ в хорошем качестве

‍Solar eclipse ।। সূর্য গ্রহণ 4 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru



‍Solar eclipse ।। সূর্য গ্রহণ

বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণে সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চাঁদ চলে আসে। ফলে সূর্যের প্রায় ৯৪.৩ শতাংশ ঢাকা পড়বে। এটাকে রিং অফ ফায়ারও বলা হয়।  ২১ জুন। বাংলাদেশ তো বটেই, পুরো উত্তর গোলার্ধেই সবচেয়ে বড় দিন। আর সেই দিনটাই কিনা সূর্য বেছে নিল চাঁদের আড়ালে মুখ লুকাতে। নেহাৎ কাকতালীয় ব্যাপার। তবু মজার তো বটেই। সূর্যগ্রহণ হর-হামেশা হয় না। আবার হলেও পূর্ণগ্রাস হয় না সব সময়। রোববারের সূর্যগ্রহণও পূর্ণগ্রাস নয়, বলয়গ্রাস। অর্থাৎ চাঁদের আড়ালে সূর্য পুরোপরি ঢাকা পড়বে না। যখন সূর্যগ্রহণের ষোলকলা পূর্ণ হবে, অর্থাৎ চাঁদের ছায়া পুরোটা ঢেকে যাবে, তখনও ছায়ার চারপাশে একটা উজ্জ্বল বৃত্ত দেখা যাবে। অর্থাৎ সূর্যটা তখন চাঁদের চারপাশে দেখা যাবে রিং বা বলয়ের মতো। এ কারণেই এ ধরনের গ্রহণের নাম বলয়গ্রাস। বাংলাদেশ থেকে পূর্ণ বলয়গ্রাস গ্রহণ দেখা যায়নি। দক্ষিণ এশিয়ার এ অঞ্চলে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা গেছে। বাংলাদেশে আংশিক সূর্যগ্রহণ শুরু হবে সকাল ১১ টা ২৩ মিনিটে, শেষ হয়েছে পৌনে দুটোয়। সর্বোচ্চ গ্রহণ দেখা যায় দুপুর ১টা ২১ মিনিটে। বাংলাদেশে সূর্যগ্রহণ শেষ হয় দুপুর ২টা ৫২ মিনিটে। বছরের একটা সময় চাঁদ পৃথিবী আর সূর্য একই সরল রেখায় চলে আসে। তখন যদি চাঁদ পৃথিবী আর সূর্যের মাঝখানে এসে পড়ে, তখন সূর্যকে সরাসরি দেখা যায় না। চাঁদের পেছনে ঢাকা পড়ে সূর্য। যদি সূর্য সম্পূর্ণ ঢাকা পড়ে তখন সেটাকে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ বলে। পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব বা পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব সারা বছর এক থাকে না- বাড়ে-কমে। এ কারণেই কখনো বলয়গ্রাস, কখনো পূর্ণগ্রাস আবার কখনো আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা দেয়। সূর্যগ্রহণের সময় অনেকেই অতি উৎসাহী হয়ে খালি চোখে গ্রহণ দেখার চেষ্টা করেন। সূর্যগ্রহণ তো বটেই, যে কোনো সময় সূর্যের দিকে সরাসরি তাকানো চোখের মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই সরাসরি না তাকিয়ে ফিল্টার গ্লাস ব্যবহার করা যেতে পারে, ওয়েল্ডিং করার সময় মেকানিকরা যে ধরনের গ্লাস ব্যবহার করেন, সেটাও ব্যবহার করা যেতে পারে। আথবা প্লেটে বা যেকোনো পাত্রে পরিষ্কার পানি নিয়ে তাতে কিছু পরিমাণ গুড়ো হলুদ মিশিয়ে সেই পানিতে সূর্যগ্রহণের প্রতিবিম্ব দেখা যেতে পারে। সাধারণ সানগ্লাস বা চশমা পরে কেউ সূর্যগ্রহণ দেখতে যাবেন না। টেলিস্কোপ বা ক্যামেরার সাহায্যে সূর্যগ্রহণ দেখতে হলে অত্যাধুনিক ফিল্টার ব্যবহার করতে হবে। তা নাহলে সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি সরাসরি চোখের ওপর পড়ার সুযোগ পায়। সম্পূর্ণ অন্ধত্বসহ নানা রকম চোখের রোগ হতে পারে।

Comments