Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно ঋজুক ঝর্ণা или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
বান্দরবন জেলার রুমা বাজার থেকে নদীপথে থানছি যাওয়ার পথে পড়বে ঋজুক ঝর্ণা। মার্মা ভাষায় একে রী স্বং স্বং বলা হয়। রুমা বাজার থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার এবং বান্দরবন সদর হতে ৬৬ কিঃ মিঃ। সাঙ্গু নদীর পাড়ে প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে সারাবছরই এ জলপ্রপাতটির রিমঝিম শব্দে পানি পড়ে। এই জলপ্রপাতে সারাবছর পানি থাকে। তবে বর্ষার সময় ঋজুক সাঙ্গুর বুকে এত বেশি পানি ঢালে যে প্রবল স্রোতের তোড়ে জলপ্রপাতের ধারে পৌঁছতে এমনকি বড় ইঞ্জিনের নৌকাগুলোরও বেগ পেতে হয়। তখন ঋজুকের সৌন্দর্য একেবারেই অন্য রকম। তবে শুকনো সময়েও বেশ ভালো পরিমাণেই যৌবন থাকে তার। গতি, উদ্দামতা কোনো কিছুতেই কমতি থাকে না তখন। জলপ্রপাতের কাছে গিয়ে দাঁড়াতেই বর্ষার ফলার মতো শরীরে এসে বিঁধে ঠাণ্ডা পানির ফলা। মিষ্টি একটা অনুভূতি ছড়িয়ে পড়ল শরীরে। যেখান থেকে নামছে পানির ধারা, সেখানে পাহাড়ের গায়ে গভীর হয়ে জšে§ছে গাছপালা। সবুজের আস্তর যেন চারপাশে যা এই ঝর্ণাকে দিয়ে ভিন্ন মাত্রা। সাঙ্গুতে পানি একবারেই কম। নিচের বালি দেখা যায় পরিষ্কার। টলটলে পানির নিচে নুড়িপাথরের রাজত্ব। এখানে নদীর হাঁটুজলে শামুক খুঁজছে মারমা কিশোরীরা। ডানে পাহাড়, বাঁয়ে কিছুটা জায়গা জুড়ে ফসলের ক্ষেত। এখন খুব একটা দেখা না গেলেও রুমা বাজারের দিকে আসার সময় প্রচুর বাঁশের চালি (ভেলা) চোখে পড়ছে সাঙ্গুর বুকে। ভেলা বানিয়ে নদীর স্রোতে ভাসিয়ে দূর-দূরান্তে নিয়ে যাওয়া হয় বাঁশ। ঋজুকের উল্টো পাশে নতুন ঋজুকপাড়া নামে মারমাদের একটা পাড়া আছে। আর এ পাশে পাহাড়ের ওপর বমদের যে পাড়াটি এর নামও ঋজুকপাড়া। সময় করে ঋজুক দেখার সঙ্গে সঙ্গে এসব আদিবাসীর জীবনধারাও অবলোকন করে আসতে পারেন। আতিথেয়তা আর আন্তরিকতার দিক থেকে বম বা মারমারা অতুলনীয়। যেভাবে যেতে হবে: রিজুক ঝর্ণা দেখতে চাইলে বান্দরবান থেকে রুমায় আসতেই হবে। লোকবল বেশি থাকলে বান্দরবন থেকে নিজেরা গাড়ি ভাড়া করে সোজা রুমা চলে আসাই সুবিধাজনক। ঋজুক ঝর্ণায় যেতে রুমাবাজার এলাকার নদীর তীরে নৌকা কিংবা ইঞ্জিনচালিত নৌকা পাওয়া যায়। তবে কেউ যদি হেঁটে যেতে চান তবে খুব সকালে উঠে রওনা দিতে হবে। রুমা বাজার থেকে নৌকা ভাড়া করে যাওয়া যায়। নৌকা ভাড়া ৫০০ টাকা।