Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно চণ্ডীদাস-রজকিনীর পৈতৃক বাড়ি মাগুরায় | জানুন প্রেমের প্রকৃত কাহিনী | chondi das rojokini love story или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
চণ্ডীদাস আর রজকিনীর পৈতৃক বাড়ি | জানুন তাদের অমর প্রেমের প্রকৃত কাহিনী | chondi das & rojokini love story | @khulnar khobor #চন্ডিদাস #রজকিনী #love চণ্ডীদাস আর রজকিনী তারা প্রেমের শিরোমনী গোওওও ! এই গানের লাইনটি কারও অপরিচিত নয় ! নানাবিধ গানের লাইনে স্থান পেয়েছে এই দুটি নাম ! প্রেম ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে জনপ্রিয় শিরি ফরহাদ , লাইলি মজনু, পাশ্চাত্যে রোমিও জুলিয়েট তেমনি বাংলাদেশে চণ্ডীদাস আর রজকিনী জনপ্রিয় ! অনেকেই ভেবে থাকে চণ্ডীদাস আর রজকিনী নিছক রুপকথা অথবা পৌরানিক পুথীর অংশ ! আবার অনেকে বর্তমান যুগে চণ্ডীদাস আর রজকিনী এর নামই শুনেন নাই ! কিন্তু আজ অপনাদের বলছি চণ্ডীদাস আর রজকিনী নিছক রুপকথা নয় ! প্রাচীন বাংলার সত্যি ইতিহাস যা জনপ্রিয়তার শির্ষে পৌছে কিংবদন্তি অমর প্রেমের ইতিহাসে পরিনত হয়েছে ! তাই তো কবি লেখকগন তাদের লেখায় চণ্ডীদাস আর রজকিনী নাম দুটিকে উপস্থাপন করে থাকেন উপমা হিসেবে ! কে ছিলো চণ্ডীদাস আর রজকিনী ? কোথায় ছিলো তাদের বাস ? বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে তাদের বাড়ি ? জনশ্রুতি আছে ঘটনাটি ১৪ শতকের শেষ ভাগের দিকের।বর্তমান মাগুরা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে শালিখা উপজেলার শতখালি ইউনিয়নের ধোপাখালী গ্রাম। চণ্ডীদাসের বাবা ছিলেন এ এলাকার একজন ছোটখাটো ব্রাহ্মণ জমিদার আর রজকিনী ছিল ধোপার মেয়ে। নিচুজাতের মেয়ে হলে কি হবে ! রজকিনী রুপে গুনে ছিলো অনন্যা এক নারী !অপরূপা রজকিনীকে দেখে চণ্ডীদাস জাতপাত ভুলে তার প্রেমে পড়ে যায়। ধোপার মেয়ে রজকিনী প্রতিদিন নদীতে কাপর ধোলাই করতে আসে, আর সেই নদীর অপর পারে চণ্ডীদাস মাছ ধরার ছলে বড়শি নিয়ে বসে তাকে দেখত। কিন্তু দুজনের মধ্যে চোখাচোখি হলেও কোনদিন কথা হয়নি এভাবে কেটে গেলো ১২ বছর ! ঠিক ১২ বছর পরে একদিন রজকিনী ছোট্ট নদীর অপর পাশে বসা চন্ডীদাসকে প্রশ্ন করলো। “ ওহে রাজ পুত্র বরশিতে মাছ খোট ধরে ? রজকিনীর প্রশ্ন শুনে চন্ডীদাস উত্তর দিলো ” এই মাত্র খোট দিলো “ এই ছিলো তাদের প্রথম প্রেমের কথোপকথন ! চন্ডীদাস এর উত্তরের মর্ম বুঝে নিয়েছিলো রজকিনী ! এরপর থেকে তাদের নিয়মিত দেখা স্বাক্ষাৎ আর আলাপ হতে লাগলো ! কিন্তু ব্রাম্মন এর ছেলে হয়ে ধোপার মেয়ের সাথে প্রেম !!! পরিবার ও সমাজ তাদের মেনে নিতে চাইলো না ! নানা অপবাদে জর্জরিত হয়ে প্রেমিক-প্রেমিকা একদিন সব ছেড়ে পালিয়ে যায় ভারতের বাকুরা ছাতনা গ্রামে। এই ঘটনা থেকে রচিত হয়েছে ‘ গোলেমালে গোলেমালে পিরিত করো না.... ব্রাম্মনের ছেলে পিরিত করে ধোপার মেয়ে পা ধুয়ে খেলে ‘ যাই হোক ঘটনার এখানেই শেষ নয় , ছাতনা গ্রামের সাধারন লোকেরাও যখন জেনে গেলো তাদের আসল পরিচয় তখন সেখানেও তারা টিকতে পারলো না ! তখন তারা মনের বেদনায় বৃন্দাবনে চলে যান ! আর সেখানে গিয়ে তারা নাম পরিচয় বদলে ফেলে যে কারনে তাদের আর কোন তথ্য পাওয়া যায়নি !