Из-за периодической блокировки нашего сайта РКН сервисами, просим воспользоваться резервным адресом:
Загрузить через dTub.ru Загрузить через ClipSaver.ruУ нас вы можете посмотреть бесплатно আপনি Neurological disease বা স্নায়ু রোগের খুঁটিনাটি জানেন কি? или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Роботам не доступно скачивание файлов. Если вы считаете что это ошибочное сообщение - попробуйте зайти на сайт через браузер google chrome или mozilla firefox. Если сообщение не исчезает - напишите о проблеме в обратную связь. Спасибо.
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
আজকে আমরা জানব- Neurological disease বা স্নায়ু রোগ সম্পর্কে। সুস্থতার জন্য স্নায়ু ঠিক থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্নায়ুরোগ বা স্নায়বিক দুর্বলতা একটি মারাত্মক রোগ একে ইংরেজিতে বলে neurological diseases । এ রোগ সংক্রামক নয় বা এতে রোগীর মৃত্যু না হলেও একে অবহেলা করার কোনো উপায় নেই এবং তা উচিতও নয়। কারণ, এতে রোগীর আত্মশক্তি ক্রমে ক্ষয় হতে হতে অকর্মণ্য হয়ে যায়। আত্ববিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। এ কারণে আমাদের স্নায়ুগুলো সুস্থ রাখা খুবই জরুরী। স্নায়ু রোগ সম্পর্কে সচেতনা হবার জন্য তিনটি বিষয় জানা দরকার। প্রথম- স্নায়ুরোগের লক্ষণগুলো কি কি? দ্বিতীয়- স্নায়ুরোগ কেন হয়? তৃতীয়- স্নায়ুর কাজ কি? তবে সবার আগে জেনে নিব, স্নায়ুর কাজ কি? স্নায়ুর প্রধান কাজ হলো: [i] বিভিন্ন জ্ঞানেন্দ্রিয় থেকে অনুভুতি গ্রহন করা । [ii] অন্তর্বাহী স্নায়ুর মাধ্যমে অনুভুতিকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে পাঠানো । [iii] বহির্বাহী স্নায়ুর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের নির্দেশকে নিদৃষ্ট অঙ্গে বয়ে নিয়ে যাওয়া এবং আসা । [iv] বিভিন্ন পেশির সংকোচন ও প্রসারণে সাহায্য করা । আসুন একটু গভীরে যায়। আমাদের স্নায়ুগুলো অত্যন্ত সুক্ষ্ম তারের মতো গোটা দেহে প্রতিটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে কোষে কোষে জাল-বিস্তার করে ছড়িয়ে আছে। এর মূলকেন্দ্র হচ্ছে আমাদের মস্তিষ্কে। সেখান থেকে সুষুমা কাণ্ড বা স্পাইনাল কর্ডের মাধ্যমে বেরিয়ে এসে শাখায়-প্রশাখায় ভাগ হতে হতে গোটা দেহে ছড়িয়ে আছে। সংবাদ বা তথ্য আদান-প্রদান করাই এদের কাজ। মস্তিষ্কের আদেশ-নির্দেশ পরিচালনার মাধ্যমে তা আমাদের দেহযন্ত্রকে চালিত করে থাকে। দেহের ক্ষুধা, তৃষ্ণা, কাম, ক্রোধ, জ্বালা-যন্ত্রণা ইত্যাদি সব ধরনের বৃত্তি, প্রবৃত্তি ও শারীরিক সার্বিক অনুভূতির মূলেই রয়েছে এই স্নায়বিক সঞ্চালন। আর সুস্থ স্নায়বিক সঞ্চালনের উপরে নির্ভর করে আমাদের দৈহিক সুস্থতা এবং সার্বিক কর্মকাণ্ড। এই কাজ সম্পন্ন করার জন্য স্নায়ুগুলোকে সারাক্ষণই কর্মব্যস্ত থাকতে হয় বলে, কেবল রাতে ঘুমের সময় স্নায়ুগুলো বিশ্রামের সুযোগ পায়। তাতে স্নায়ুগুলো ক্লান্তি মুক্ত হয়ে প্রয়োজনীয় সজীবতা ফিরে পায় এবং আবারও নিজ দায়িত্ব পালনে পুরোপুরি আত্মনিয়োগ করতে পারে। কিন্তু বিশেষ কোনো কারণে স্নায়ুগুলো বিশ্রামের অভাবে দুর্বল ও অবসন্ন হয়ে পড়লে বিভিন্ন ধরনের স্নায়ুবিক জটিলতা এসে ভর করে এবং অদ্ভুত সব রোগ বা উপসর্গ দেখা দিতে শুরু করে। এছাড়াও বিভিন্ন রোগ যেমন- অজীর্ণ, অম্ল, রক্তস্বল্পতা, কোষ্ঠবদ্ধতা, অসংযমী কার্য-কারণ বা বিভিন্ন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার কারণেও স্নায়ু দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। এবার জানব স্নায়ুরোগের লক্ষণগুলো কি? একজন স্নায়ুরোগে আক্রান্ত হলে কিভাবে বুঝা যাবে? লক্ষণগুলো হচ্ছে স্মৃতি বিপর্যয়, বুদ্ধিহীনতা, বিকলাঙ্গতা, বলপ্রয়োগে অক্ষমতা, সামান্য কারণে ধৈর্যচ্যুতি বা রেগে যাওয়া, মুর্ছা যাওয়া ইত্যাদি। যে স্নায়ুজালের বিশেষ ভূমিকার কারণে আমাদের দেহ পরিচালিত হচ্ছে, সেই স্নায়ুজালের একটি মাত্র স্নায়ুর বিপর্যয়ের জন্যে দেহের যে কোনো অংশ অকেজো হয়ে যেতে পারে। তাই এ রোগ বা লক্ষণগুলো প্রকাশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোনো ধরনের অবহেলা না করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। শুরুতেই সতর্ক হলে এ রোগ সহজে নিরাময় সম্ভব। স্নায়ুরোগ কেন হয়? স্নায়ুরোগ এর অসংখ্য কারণ রয়েছে। দৈহিক বা মানসিক শ্রম অনুযায়ী দীর্ঘদিন খাদ্য বা বিশ্রামের অভাব, দীর্ঘকালের অতি ব্যায়াম, দীর্ঘদিনের রাত্রি-জাগরণ, অসংযমী জীবন-যাপন, রক্তাল্পতা বা দেহে বিশুদ্ধ রক্তের অভাব, দুশ্চিন্তা বা মনের উদ্বেগ ইচ্ছাকে জোর করে দীর্ঘদিন চেপে রাখা এবং দীর্ঘদিন অন্য কোনো রোগভোগ ইত্যাদি এ রোগের কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়।