У нас вы можете посмотреть бесплатно সৈয়দ আবদুল হাদীর জনপ্রিয় ১০ টি গান | Syed Abdul Hadi или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
সৈয়দ আব্দুল হাদী ১৯৪০ সালের ১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার শাহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বেড়ে উঠেছেন আগরতলা, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং কলকাতায়। তবে তার কলেজ জীবন কেটেছে রংপুর আর ঢাকায়। তার পিতার নাম সৈয়দ আবদুল হাই। তার বাবা ছিলেন ইপিসিএস অফিসার। তার পিতা গান গাইতেন আর কলেরগানে গান শুনতে পছন্দ করতেন। বাবার শখের গ্রামোফোন রেকর্ডের গান শুনে কৈশোরে তিনি সঙ্গীত অনুরাগী হয়ে উঠেন। ছোটবেলা থেকে গাইতে গাইতে গান শিখেছেন। ১৯৫৮ সালে সৈয়দ আবদুল হাদী ভর্তি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।সৈয়দ আব্দুল হাদী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রযোজক হিসেবেও তিনি কাজ করেছেন। সর্বশেষে তিনি লন্ডনে ওয়েল্স ইউনিভার্সিটিতে প্রিন্সিপাল লাইব্রেরীয়ান হিসেবে কাজ করেছেন। সৈয়দ আবদুল হাদী দেশাত্ববোধক গানের জন্য জনপ্রিয়। পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি সঙ্গীত করছেন। ১৯৬০ সালে ছাত্রজীবন থেকেই চলচ্চিত্রে গান গাওয়া শুরু করেন। ১৯৬৪ সালে সৈয়দ আবদুল হাদী একক কণ্ঠে প্রথম বাংলা সিনেমায় গান করেন। সিনেমার নাম ছিল ‘ডাকবাবু’। মো. মনিরুজ্জামানের রচনায় সঙ্গীত পরিচালক আলী হোসেনের সুরে একটি গানের মাধ্যমে সৈয়দ আবদুল হাদীর চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু। বেতারে গাওয়া তার প্রথম জনপ্রিয় গান ‘কিছু বলো, এই নির্জন প্রহরের কণাগুলো হৃদয়মাধুরী দিয়ে ভরে তোলো’। সালাউদ্দিন জাকি পরিচালিত ঘুড্ডি চলচ্চিত্রের গানে সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছিলেন লাকী আখ্ন্দ। এই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় গান ‘সখি চলনা, সখি চলনা জলসা ঘরে এবার যাই’- গেয়েছেন সৈয়দ আবদুল হাদী। উল্লেখযোগ্য গানঃ তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু গান গুলো হলো ;একবার যদি কেউ ভালোবাসতো,এই পৃথিবীর পান্থশালায়, চলে যায় যদি কেউ বাঁধন ছিঁড়ে, এমনও তো প্রেম হয়,যেও না সাথী, জন্ম থেকে জ্বলছি মাগো, আমার দোষে দোষী আমি, সূর্যোদয়ে তুমি সূর্যাস্তে তুমি, যে মাটির বুকে ঘুমিয়ে আছে,আমার বাবার কথা, তেল গেলে ফুরাইয়া,আউল বাউল লালনের দেশে, মনে প্রেমের বাত্তি জ্বলে,পৃথীবি তো দুদিনের ই বাসা,আছেন আমার মোক্তার / আছেন আমার বারেস্টার ইত্যাদি। অ্যালবামঃ একক সম্পাদনার মধ্যে রয়েছে ; একবার যদি কেউ,পৃথিবীর পান্থশালা,একদিন চলে যাবো,মেঘের পালকি,হাজার তারার প্রদীপ ইত্যাদি যৌথ সম্পাদনার মধ্যে রয়েছে; বলাকা,নয়নমনি,জন্ম থেকে জ্বলছি,আগলে রেখো মাকে,সবার উপরে দেশ আমার। অর্জনঃ তিনি পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ২০০০ সালে সঙ্গীতে অবদানের জন্য তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক লাভ করেন। বরেণ্য সংগীতশিল্পী সৈয়দ আব্দুল হাদীর সংগীতজীবন ৫৬ বছরের। তার গাওয়া কালজয়ী গানের মধ্যে চলচ্চিত্রের গানই বেশি।আধুনিক গানের সংখ্যাও কম নয়। এগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত ৪৫টি পুরনো গান নতুনভাবে প্রকাশ করতে যাচ্ছেন তিনি।চারটি অ্যালবামে ঠাঁই পেয়েছে আধুনিক, চলচ্চিত্র ও দেশাত্মবোধক গানগুলো। সবই রিমেক করা হয়েছে।